ঋতু পরিবর্তন ও বায়ু দূষণের কারণে রাজধানীতে বেড়েছে শ্বাসকষ্টসহ সর্দি–কাশি ও জ্বর। চিকিৎসকদের মতে, মানুষের অসুস্থ্য হওয়ার ক্ষেত্রে বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে দূষিত পরিবেশের। জনস্বাস্থ্যের ক্ষতি এড়াতে বায়ু দূষণ রোধে সমন্বিত উদ্যোগ নেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
ষড় ঋতুর বাংলাদেশে এখন চলছে হেমন্ত। দিনে কিছুটা গরম, রাতে আবার তাপমাত্রা নেমে যায়।
বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ায় এই সময়ে বাড়ে ধুলা–বালির দৌরাত্ম। সেইসঙ্গে যানবাহনের কালো ধোঁয়া ও নির্মাণ কাজের জন্য ঢাকার আকাশ দিনের আলোতেও যেন ঘোলাটে দেখা যায়। আর বিশ্বে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকাতেও প্রায়ই ঢাকার নাম শীর্ষে উঠে আসছে। সেইসঙ্গে রাজধানীবাসীর মধ্যে বাড়ছে রোগ–বালাই।
চিকিৎসকরা বলছেন, আগের চেয়ে বর্তমানে অ্যাজমা রোগীর সংখ্যা দুই থেকে তিন গুণ বেশি। শুষ্ক মৌসুমে রোগীর চাপ বাড়ে। এর বড় কারণ বায়ুদূষণ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বায়ু দূষণ এড়াতে রাস্তায় পানি দিয়ে ধুলা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে নির্মাণকাজ চালানোর যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।
আল/ দীপ্ত সংবাদ