আসন্ন রমজানকে সামনে রেখে এরইমধ্যে বেড়ে গেছে ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মসুর ডাল, বেসনসহ বেশকিছু নিত্যপণ্যের দাম। পরিস্থিতি সামাল দিতে বাজার তদারকির দাবি করছেন ক্রেতারা। বিক্রেতারা দাম বাড়ানোর পেছনে মজুদকারীদের দায়ী করছেন।
রাজধানীর কারওয়ানবাজারে সপ্তাহের ব্যবধানে ছোলা, মসুর ডাল, বেসন ও খেজুরের দাম কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। চিনির সংকট বেড়েই চলেছে। অতিরিক্ত দাম দিয়েও বাজারে খোলা কিংবা প্যাকেজজাত চিনি মিলছে না। শুধু চিনি নয়, চলতি সপ্তাহে আরেক দফা মাছের দাম বেড়েছে। ক্রেতা বিক্রেতারা একে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপাচ্ছেন।
বিক্রেতারা বলছেন, রমজানকে সামনে রেখে মোকাম থেকেই বাড়তি দামে পণ্য কিনতে হচ্ছে তাদের। ফলে দাম বাড়ছে খুচরা বাজারে। ভ্রাম্যমাণ আদালতকে দাম বাড়ানোর বিষয়টি পরিচালনার করার দাবি জানান বিক্রেতারা। এই পরিস্থিতিতে মজুত নয়—বরং যতটুকু চাহিদা ঠিক ততটুকুই কেনার পরামর্শ দিচ্ছেন তারা। তবেই আসন্ন রমজানে পণ্যের দাম স্বাভাবিক রাখা সম্ভব হবে।