বাংলাদেশের মাটিতে পা রেখেছেন সাফজয়ী নারী ফুটবলাররা। বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) দুপুর সোয়া দুইটায় বিমানবন্দরে পা রাখেন সাবিনারা।
এদিকে তাদেরকে বরণ করে নেয়ার জন্য প্রস্তুত ছাদ খোলা বাস। ঢাকার কমলাপুর বিআরটিসি বাস ডিপো থেকে বিমানবন্দরে এসেছে বাসটি। সাবিনারা ছাদ খোলা বাসে করেই বাফুফে ভবনে পৌঁছাবে।
বিআরটিসি বাসের দুই পাশে চ্যাম্পিয়ন দলের ছবি স্থাপিত হয়েছে। বাসের মাঝখানে ট্রফি নিয়ে গ্রুপ ছবি। দুই পাশে দুই টুর্নামেন্ট সেরার ছবি। বাম পাশে টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় ঋতুপর্ণা চাকমা ও ডান পাশে সেরা গোলরক্ষক রুপ্না চাকমার ট্রফি নেয়ার মুহূর্ত।
ঋতুপর্ণা চাকমার ছবির উপরে রয়েছে কয়েকটি লোগো। নারী ফুটবলে দীর্ঘদিনের স্পন্সর ঢাকা ব্যাংক। সেই ২০১৬ সাল থেকে নারী ফুটবলের সঙ্গে এই আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি রয়েছে। বিশেষ এই উপলক্ষ্যে বাফুফে স্মরণ করেছে তাদের। বেভারেজ পার্টনার পুষ্টি, ট্যাকনিক্যাল পার্টনার আমরাও বছরব্যাপী বাফুফেকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। তাই তাদের লোগোও আছে বিশেষ এই স্থানে।
বিমানবন্দর থেকে চ্যাম্পিয়ন মেয়েদেরকে নিয়ে এক্সপ্রেসওয়েতে উঠবে ছাদখোলা বাসটি। এরপর এফডিসি মোড়ে নেমে সাত রাস্তার মোড় হয়ে মগবাজার ফ্লাইওভার দিয়ে কাকরাইল হয়ে পল্টন নামবে। এরপর নটরডেম কলেজর সামনে দিয়ে শাপলা চত্বর পার হয়ে বাফুফে ভবনে নামবেন সাবিনা–রুপনারা।
সাফজয়ী মেয়েদের যে বাসে করে নিয়ে আসবেন তার চালকের নাম মো. মেহেদী হাসান। প্রায় ১০ বছর ধরে বিআরটিসির বাস চালাচ্ছেন তিনি। তার গ্রামের বাড়ি বরিশালে। রাস্তায় যেকোনো ধরনের তত্ত্বাবধানের জন্য চালক মেহেদী হাসানের সহযোগী আছেন দুজন। মো. নাজমুল খান (চালক) ও মো. সুজন (কারিগর)।
আল/ দীপ্ত সংবাদ