ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ৭৩ ধাপ এগিয়ে থাকা মিয়ানমার চোখ রাঙিয়েছিল বাংলাদেশকে। ৭ বছর আগে ইয়াঙ্গুনে অলিম্পিক বাছাই ফুটবলে বাংলাদেশের জালে গুনেগুনে ৫ গোল দিয়েছিল মিয়ানমারের মেয়েরা। সেই মিয়ানমারকে তাদেরই মাটিতে হারিয়ে ইতিহাসের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ।
বুধবার (২ জুলাই) ইয়াঙ্গুনে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ঋতুপর্ণা চাকমারা ২–১ গোলে হারিয়েছে শক্তিশালী মিয়ানমারকে।
এই জয়ে আগামী বছর অস্ট্রেলিয়ায় নারী এশিয়ান কাপের আসরে খেলা এখন বাংলাদেশের জন্য সময়ের অপেক্ষা মাত্র। ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ পুরুষ ফুটবল দল প্রথমবারের মতো এশিয়া কাপ খেলেছিল। নারী ফুটবলে কখনো এশিয়ার শীর্ষ পর্যায়ে খেলা হয়নি।
নারী এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে আট গ্রুপের আট চ্যাম্পিয়ন মূল পর্বে খেলবে। বাংলাদেশ দুই ম্যাচ শেষে ‘সি’ গ্রুপে শীর্ষে রয়েছে। গ্রুপের শেষ ম্যাচ দুর্বল প্রতিপক্ষ তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষে জয় পাওয়া অনেকটা অনুমেয়ই। সেই ম্যাচে হারলেও বাংলাদেশের খুব একটা সমস্যা হবে না। মিয়ানমার বাহরাইনকে হারালেও বাংলাদেশের সমান ৬ পয়েন্ট হবে। হেড টু হেড আগে বিবেচনা হওয়ায় বাংলাদেশ গ্রুপ সেরা হবে।
আজ বাহরাইন ও তুর্কমেনিস্তান ম্যাচ ড্র হলে আজই বাংলাদেশের এশিয়া কাপ আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত হবে। বাহরাইন জিতলেও বাংলাদেশের এশিয়া কাপ আজ নিশ্চিত হবে। কারণ বাহরাইন পরের ম্যাচে মিয়ানমারকে হারালে ৬ পয়েন্ট হবে। তুর্কমেনিস্তানের কাছে হারলেও বাহরাইনকে হারানোয় হেড টু হেড বিবেচনায় বাংলাদেশ গ্রুপ সেরা।
আল