সোমবার, অক্টোবর ২০, ২০২৫
সোমবার, অক্টোবর ২০, ২০২৫

বিশ্বকাপ ট্রফি নিয়ে মেসিকে অনুকরণ স্প্যানিশ তারকার

Avatar photoদীপ্ত নিউজ ডেস্ক

নিশ্চিতভাবেই আর্জেন্টিনার ফুটবল ইতিহাসে ঠাঁই পেয়েছিল মেসির ফুটবল বিশ্বকাপ জয়ের ট্রফি নিয়ে ঘুমানো ছবিটি। শুধু আর্জেন্টিনার ফুটবল ইতিহাস কেন, বিশ্বকাপের ইতিহাসেও এটি অনন্য। বিশ্বকাপ ট্রফি যে শিয়রে রেখে ঘুমানোর ইচ্ছা হতে পারে, গত ডিসেম্বরে কাতার বিশ্বকাপ জয়ের পর তা দেখিয়েছিলেন লিওনেল মেসি।

তাঁর আগে আর কেউ বিশ্বকাপ ট্রফি নিয়ে এমন কিছু করেছিলেন কি না, সেটি গবেষণার বিষয়। তবে মেসি পথ দেখিয়ে দেওয়ায় অনেকেই যে সে পথে হাঁটবেন, সেটাও অনুমান করাছিল আগেই। হেনি হেরমোসোর কথাই ধরুন। স্প্যানিশ এই স্ট্রাইকার নারী বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর ট্রফি শিয়রে রেখে ঘুমিয়েছেন। মেসির মতো হেরমোসোর এ ছবিও এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল।

বিশ্বকাপ ট্রফি শিয়রে রেখে ঘুমানোর ছবি নিজেই টুইট করেছেন হেরমোসা। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘সেরা স্বপ্নটাইসত্যি হলো।’ গত ডিসেম্বরে কাতার বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর মেসির এমন একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল।

বিশ্বকাপ জিতে দেশে ফিরে একটি হোটেলে ঘুমাতে গিয়েছিল আর্জেন্টিনা দল। মেসি ঘুমাতে গিয়েছিলেন বিশ্বকাপ ট্রফি সঙ্গে নিয়ে। বিছানায় মাথার পাশে থাকা আরেকটি বালিশে ‘শুইয়ে’ রেখেছিলেন বিশ্বকাপ ট্রফিটি। সেই ছবি মেসিই পোস্ট করেছিলেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। হেরমোসো মেসিকে অনুকরণ করেই এমন ছবি প্রকাশ করেছেন।

মজার ব্যাপার, হেরমোসোর ছবিটি দেখে মনে হয়েছে, তখন তিনি ঘুমে মগ্ন ছিলেন না। ছবিতে তাঁর মুখে আবছা হাসির ছাপ ছিল। অর্থাৎ, আন্দাজ করেই নেওয়া যায়, মেসিকে অনুকরণ করতেই ঘুমানোর ভান করে ছবিটি তুলেছেন স্পেন ফরোয়ার্ড।

মেসির সেই ছবি এবং তাঁর ছবি পাশাপাশি রেখে ভালো করে খেয়াল করলে আরও একটি ব্যাপার নজর কাড়বে। সেই ছবিতে মেসি বাঁ হাত দিয়ে ট্রফিটি আগলে রেখে ডান হাতটা ট্রফির নিচ দিয়ে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। হেরমোসাও ঠিক সেটাই করার চেষ্টা করেছেন। বাঁ হাত দিয়ে ট্রফিটি ধরে ডান হাত ট্রফির নিচ দিয়ে ছড়িয়ে দিয়েছেন।

স্পেন ও বার্সেলোনা নারী দলের হয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা হেরমোসার এ পোস্টে ‘ভিউ’ ২৩ লাখ ও লাইকসংখ্যা ৬৩ হাজার। মেসি তাঁর সেই ছবি নিজের ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করার পর তাতে লাইকসংখ্যা ৫ কোটি ৪৪ হাজার। ইনস্টাগ্রামে এটি তৃতীয় সর্বোচ্চ লাইক পাওয়া পোস্ট ছিল।

 

 

মোরশেদ আলম/দীপ্ত নিউজ

আরও পড়ুন

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More