প্রান্তিক পর্যায়ে একটি ডিমের উৎপাদন খরচ সাড়ে ১০ টাকা পর্যন্ত আর খুচরা পর্যায়ে সাড়ে ১২ টাকায় বিক্রিকে যৌক্তিক বলছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন। যা কৃষি বিপণনের উৎপাদন পর্যায়ে ৯ টাকা ৫ পয়সা বেঁধে দেয়া বিক্রয় মূল্য অমান্যের শামিল।
অন্যদিকে, তেজগাঁও ডিম সমিতিই নাকি ডিমের বাজার অস্থির করছে; এসব তথ্য দিয়েছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএম)। যা বিভ্রান্তুিমূলক।
ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সভাপতি সুমন হাওলাদারের বক্তব্যে এসব কথা উঠে আসে।
পোল্ট্রিখাতে সিন্ডিকেট প্রসঙ্গটি আসলে কারা সিন্ডিকেট করছে তারও কোন তথ্য প্রমাণ বা সদোত্তর দিতে পারেননি তিনি। নানা অভিযোগের পাশাপাশি আসছে বাজেটে খামারিদের জন্য ১ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের দাবিও তোলা হয় সংবাদ সম্মেলনে।
বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন এখনো কেন নিবন্ধন পায়নি; এর সদস্য সংখ্যা কতো–এমন প্রশ্নও এড়িয়ে যান সভাপতি।
এর আগে গত মার্চ মাসে সরকার অন্যান্য অনেকগুলো পণ্যের সঙ্গে ডিমের সর্বোচ্চ বিক্রয় মূল্য নির্ধারণ করে দেয়। যা খামারি, খুচরা বিক্রেতা এবং পাইকারি ব্যবসায়ীদের জন্য প্রযোজ্য। কিন্তু বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশনের সদস্যরা না মানলেও কাজী ফার্মসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান সরকার নির্ধারিত মূল্যেই ডিম বিক্রি করছে।
এজে/আনোয়ার/দীপ্ত সংবাদ