বাতি জ্বালিয়ে শীতকালেও হচ্ছে ড্রাগন চাষ। দিনাজপুরে বিভিন্ন প্রজাতির ড্রাগন চাষ করছেন শিক্ষক রতন কুমার কর্মকার। কৃষি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ পাওয়ায় অন্যরাও ড্রাগন চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
সাধারণত মে থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ড্রাগন ফল পাওয়া যায়। তবে এখন বাতি জ্বালিয়ে সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায়, সারা বছরই চলছে ড্রাগন ফল চাষ।
ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছেলের পরামর্শে, দিনাজপুর সদরের শেখপুরা ইউনিয়নের নুলাইবাড়ী গ্রামে, ৩৩ শতক জমির উপর বিভিন্ন প্রজাতির ড্রাগন চাষ করেছেন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক রতন কুমার কর্মকার।
শীতের সময় সাধারণত ড্রাগন গাছে ফল হয় না। তবে লাইট ইনডোর্স পদ্ধতিতে, সফলতা এসেছে। ব্যতিক্রমী এই বাগানটি দেখতে ভিড় করছেন অনেকে।
ড্রাগনকে বারোমাসি ফল হিসাবে পাওয়ার জন্য, চাষীদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছে জেলা কৃষি বিভাগ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ড্রাগন ফলে প্রচুর পটাশিয়াম, জিংক, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স রয়েছে। এছাড়া এর বীজে ওমেগা–৩, ওমেগা–৬ ও ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধী।
এসএ/দীপ্ত নিউজ