আগেও বাজারে প্যাকেটজাত দুই কেজি আটার সর্বোচ্চ দাম ছিল ১২৬ টাকা। গত বুধবার থেকে কোম্পানিগুলো বাজারে নতুন যে প্যাকেটজাত
আটা বাজারে ছেড়ে সেগুলোর গায়ের দাম বাড়িয়ে করা হয়েছে ১৩২ টাকা।
চিনির বাজারের সংকট এখনো কাটেনি। এর মধ্যে আটা-ময়দার বাজারও অস্থিতিশীল হয়ে উঠছে। উৎপাদন কমে যাওয়ায় বাজারে এখন আটার সরবরাহেও টান লেগেছে। এতে খোলা ও প্যাকেটজাত উভয় ধরনের আটার দাম এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে তিন থেকে পাঁচ টাকা বেড়েছে। এতে সাধারণ মানুষের সংসার খরচে আরেক দফা চাপ বাড়বে। প্রভাব পড়বে রেস্তোরাঁ ও বেকারির ব্যবসায়।
এদিকে রাজধানীর খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, আটা-ময়দার দাম বাড়তে শুরু করায় মানুষ এখন কিনছেও কম। তা সত্ত্বেও পাইকারি বাজারে পর্যাপ্ত আটা ময়দা মিলছে না। গত কয়েক সপ্তাহে চিনির বাজারে যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে, তা এখনো চলমান। প্রতি কেজি চিনি বর্তমানে ১১০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তা–ও চাহিদামতো চিনি পাচ্ছে না ক্রেতারা।