প্রকৃতিতে আবারও নতুন বছরের আমেজ। খ্রিষ্টীয় ২০২৩ সাল বরণে প্রস্তুত দেশবাসী। সব অপ্রাপ্তি-অঘটন, দুঃখ-কষ্ট আর রাজনৈতিক হানাহানি ভুলে, নতুন বছরে কল্যাণ ও স্বস্তির প্রত্যাশা সবার। প্রতিদিনই উঠে নতুন সূর্য, প্রতিদিনই আসে ভোর; কিছু ভোর আসে নতুন বছর সাথে কোরে।
ইতিহাস বলছে, ১ জানুয়ারি নববর্ষ উদযাপন শুরু হয় ১৫৮২ খ্রিস্টাব্দে। দেশ ও সংস্কৃতিভেদে আলাদা আলাদা বর্ষপঞ্জি থাকলেও, গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার মেনেই চলে বিশ্ববাসীর সব হিসাব-নিকাশ ও কর্মকাণ্ড। অর্থনৈতিক ও সামাজিক গ্লানি মুছে, অন্যরকম হবে নতুন বছর, খেটে খাওয়া মানুষের এটাই চাওয়া।
২০২৩ সাল হবে জাতীয় নির্বাচন ঘিরে উৎসব ও রাজনৈতিক ডামাডোলের বছর। আগের মতো, ‘নির্বাচনী সহিংসতা দেখতে চান না, দেশবাসী। প্রত্যাশা ‘যুদ্ধমুক্ত’ বিশ্বের।
বড় বড় সব প্রকল্প বাস্তবায়ন ও দৃশ্যমান হওয়ার বছর ২০২২। ২০২৩ হবে এসব প্রকল্পের সুফলের বছর, এমন আশা অনেকের। সবার সম্মিলিত চেষ্টায় দেশের মান-মর্যাদা পৌঁছবে সুউচ্চ শিখরে, এগিয়ে যাবে সোনার বাংলাদেশ; এই প্রত্যাশা সবার।