বাণিজ্যিকভাবে কোরাল চাষে ঝুঁকছেন কক্সবাজারের মৎসচাষীরা। দীর্ঘদিনের গবেষণায় খাদ্যভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে কোরালকে চাষ উপযোগী করায় বাড়ছে উৎপাদন। তাই দেশের সুনীল অর্থনীতির নতুন সম্ভাবনার নাম এখন ‘কোরাল‘।
সমুদ্র উপকূল থেকে কোরাল মাছের পোনা সংগ্রহ করে চিংড়ি ঘেরে চাষ করা হতো। তাতে কোরাল মাছ, ঘেরের চিংড়িসহ অন্যান্য প্রজাতির মাছ খেয়ে ফেলত। চাষিদের লাভের বদলে হতো লোকসান।
গত বছরের নভেম্বরে কক্সবাজারের গ্রিন হাউস মেরিক্যালচার হ্যাচারিতে কৃত্রিম প্রজনন ঘটিয়ে কোরাল মাছের পোনা উৎপাদন করতে সক্ষম হন মৎস্য গবেষকেরা। এই পোনা থেকে উৎপাদিত হচ্ছে সম্ভাবনার কোরাল।
মৎস্য অধিদপ্তরের ‘টেকসই উপকূলীয় ও সামুদ্রিক মৎস্য প্রকল্প‘–এর আওতায়, দীর্ঘদিন ধরে কোরাল মাছের পোনা উৎপাদনের গবেষণা হয়েছে গ্রিন হাউস মেরিক্যালচার হ্যাচারীতে।
কোরাল চাষকে এগিয়ে নিতে উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করা হচ্ছে।
হ্যাচারিতে কোরাল চাষের মাধ্যমে দেশের আমিষের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রাও অর্জন সম্ভব হচ্ছে।
সুপ্তি/ দীপ্ত সংবাদ