চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল আগামী ১৬ নভেম্বর সকাল ১০টায় প্রকাশ করা হবে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
অধ্যাপক হায়দার বলেন, শিক্ষার্থীরা যাতে দ্রুত ফল জানতে পারে, সে জন্য পুনঃনিরীক্ষণের যাবতীয় কার্যক্রম প্রায় শেষ পর্যায়ে। শিক্ষার্থীদের আবেদনের গুরুত্ব বিবেচনা করে প্রতিটি খাতা সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে যাচাই করা হয়েছে। ফল প্রকাশের পর পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ বোর্ডের ওয়েবসাইটে তা জানতে পারবেন।
উল্লেখ্য, এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ১৭ অক্টোবর, যা শেষ হয় ২৩ অক্টোবর।
ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল, এবার শুধুমাত্র অনলাইনে আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে। অন্যান্য বছরের মতো এবার এসএমএসের মাধ্যমে আবেদনের সুযোগ রাখা হয়নি। সরাসরি কোনো শিক্ষা বোর্ড, শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা অন্য কোনো অফিসেও আবেদন গ্রহণ করা হয়নি।
২০২৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার মূল ফল প্রকাশ করা হয় ১৬ অক্টোবর। এ বছর ১১টি শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ছিল ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং জিপিএ–৫ পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৯৭ জন পরীক্ষার্থী।
গত বছরের তুলনায় এবার পাসের হার ১৮ দশমিক ৪৪ শতাংশ কমেছে। পাশাপাশি জিপিএ–৫ কমেছে ৭৬ হাজার ৮১৪টি। ফল বিপর্যয়ের কারণে দেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রায় ১১ লাখ আসন ফাঁকা থাকার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা ২৬ জুন শুরু হয়ে ১৯ আগস্ট শেষ হয় এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ২১ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন।
চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল আগামী ১৬ নভেম্বর সকাল ১০টায় প্রকাশ করা হবে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
অধ্যাপক হায়দার বলেন, শিক্ষার্থীরা যাতে দ্রুত ফল জানতে পারে, সে জন্য পুনঃনিরীক্ষণের যাবতীয় কার্যক্রম প্রায় শেষ পর্যায়ে। শিক্ষার্থীদের আবেদনের গুরুত্ব বিবেচনা করে প্রতিটি খাতা সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে যাচাই করা হয়েছে। ফল প্রকাশের পর পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ বোর্ডের ওয়েবসাইটে তা জানতে পারবেন।
উল্লেখ্য, এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ১৭ অক্টোবর, যা শেষ হয় ২৩ অক্টোবর।
ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল, এবার শুধুমাত্র অনলাইনে আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে। অন্যান্য বছরের মতো এবার এসএমএসের মাধ্যমে আবেদনের সুযোগ রাখা হয়নি। সরাসরি কোনো শিক্ষা বোর্ড, শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা অন্য কোনো অফিসেও আবেদন গ্রহণ করা হয়নি।
২০২৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার মূল ফল প্রকাশ করা হয় ১৬ অক্টোবর। এ বছর ১১টি শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ছিল ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং জিপিএ–৫ পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৯৭ জন পরীক্ষার্থী।
গত বছরের তুলনায় এবার পাসের হার ১৮ দশমিক ৪৪ শতাংশ কমেছে। পাশাপাশি জিপিএ–৫ কমেছে ৭৬ হাজার ৮১৪টি। ফল বিপর্যয়ের কারণে দেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রায় ১১ লাখ আসন ফাঁকা থাকার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা ২৬ জুন শুরু হয়ে ১৯ আগস্ট শেষ হয় এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ২১ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন।