শুল্ককর বাড়ায় খেজুর আমদানি স্বাভাবিক থাকলেও, এর প্রভাব পড়েছে খুচরা বাজারে।
রোজায় ইফতারের মূল উপকরণ খেজুর। এর একটি বড় অংশই আমদানি হয় চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে। আজওয়া, মরিয়ম ও মেডজুল, মাবরুরসহ ২২ থেকে ২৫ রকমের খেজুর আসে ইরান, ইরাক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর, সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশ থেকে।
বন্দরের তথ্যানুযায়ী ২০২১–২২ অর্থ বছরে খেজুর আমদানি হয়েছিল ৮৮ হাজার ৯৬১ মেট্রিক টন। ২০২২–২৩ অর্থ বছরে ৮৪ হাজার ১৫১ মেট্রিক টন আমাদানি হয়। আর চলতি অর্থ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত আমাদানি হয়েছে ৪৪ হাজার ৬৩৪ মেট্রিক টন।
চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্র বলছে, খেজুর আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। রোজার আরও দেড় মাসের মতো বাকি। এ সময়ে আমাদানি আরও বাড়বে।
তবে ব্যবসায়ী সংগঠনের দাবি, প্রতিবছরই বাড়ছে শুল্ক–কর। রোজার আগে সরবরাহ বাড়লেও, বাড়তি করের চাপ পড়বে ভোক্তাদের ওপর।
খেঁজুর আমাদানিতে শুল্ক কমলে বাজারে খেঁজুরের দামও সহনীয় পর্যায়ে আসবে। এতে ইফতারের মূল এই উপকরণটি সাধারণ ভোক্তাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকবে বলে মনে করেন, খুচরা ব্যবাসায়ীরা।
আরও পড়ুন: তেল–চিনি–খেজুর–চালে শুল্কহার কমানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
এসএ/দীপ্ত নিউজ